ভারতের হামলার সময় ঘুমাচ্ছিল জঙ্গিরা - students vews

Latest

BANNER 728X90

Tuesday, February 26, 2019

ভারতের হামলার সময় ঘুমাচ্ছিল জঙ্গিরা

পাকিস্তানের ভেতরে বালাকোটে জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রশিক্ষণ শিবিরে মঙ্গলবার ভোররাতে বিমান হামলার সময় জঙ্গিরা ঘুমাচ্ছিল। ভারতীয় কর্মকর্তারা এই দাবি করেছেন বলে এনডিটিভি অনলাইনের খবরে জানানো হয়।
ভারতের ভাষ্য, বিশাল ও অত্যাধুনিক শিবিরে ভারতীয় বিমানের হামলায় তিন শতাধিক জঙ্গি নিহত হয়।
জঙ্গিরা ভাবতে পারেনি, ভারতীয় বিমানসেনারা পাকিস্তানের এতটা ভেতরে ঢুকে হামলা চালাবে। তাই তারা অনেকটা নিশ্চিন্তে ছিল।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের ভাষ্য, সম্ভাব্য হামলা থেকে বাঁচা বা প্রতিরক্ষার ব্যাপারে জঙ্গিদের কোনো প্রস্তুতিই ছিল না। শিবিরে তারা সবাই ঘুমে ছিল। ভারতীয় বিমান হামলায় তারা অসহায়ভাবে মারা পড়েছে।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পুলওয়ামায় দেশটির আধা সামরিক বাহিনীর গাড়িবহরে আত্মঘাতী হামলা হয়। এতে অন্তত ৪০ জন জওয়ান নিহত হন। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদ এই হামলার দায় স্বীকার করে। পুলওয়ামা হামলার জবাব দিতেই গতকাল ভোররাতে পাকিস্তানের ভেতরে অভিযান চালায় ভারত।
ভারতীয় কর্মকর্তাদের ভাষ্য, পুলওয়ামায় হামলার পর জইশ-ই-মুহাম্মদের জঙ্গি ও প্রশিক্ষকেরা পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর থেকে সরে যায়। তারা খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বালাকোটে একটি পাঁচ তারকা রিসোর্টে ওঠে। এটি জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রশিক্ষণ শিবির। শিবিরটি ঘন জঙ্গলের মধ্যে পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত।
বালাকোটের শিবিরে অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র ও আধুনিক কৌশলের ওপর প্রশিক্ষণ নিতেন জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রধান মাসুদ আজাহারের আত্মীয় ও সহযোগী জঙ্গিরা।
ভারত বলছে, বিমান হামলার সময় বালাকোটের শিবিরে অন্তত ৩২৫ জন জঙ্গি ছিল। আর প্রশিক্ষক ছিল ২৫-২৭ জন।
শিবিরটি একসময় হিজবুল মুজাহিদিনও ব্যবহার করত। জঙ্গিদের উসকানি দিতে এই শিবিরে জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রধান মাসুদ আজাহার ও অন্য নেতারা ভাষণ দিত।
ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের ভাষ্য, কুনহার নদীর পাশে শিবিরটি অবস্থিত। এখানে জঙ্গিদের পানিপথেও প্রশিক্ষণের সুবিধা দেওয়া হতো। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্যরা ছিলেন এখানকার প্রশিক্ষক।
ভারতীয় সূত্রের ভাষ্য, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোররাত সাড়ে ৩টায় ভারতীয় বিমানবাহিনীর মিরেজ-২০০০ যুদ্ধবিমান বালাকোটের শিবিরে হামলা চালায়। এ সময় জঙ্গিরা সবাই ঘুমাচ্ছিল।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীও জানত না, তাদের দেশের এতটা ভেতরে এই শিবিরে ভারতীয় বিমান হামলা চালাতে যাচ্ছে। তারা ভাবছিল, নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারত সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারে।
পাকিস্তানের ভেতরে বালাকোটে জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রশিক্ষণ শিবিরে মঙ্গলবার ভোররাতে বিমান হামলার সময় জঙ্গিরা ঘুমাচ্ছিল। ভারতীয় কর্মকর্তারা এই দাবি করেছেন বলে এনডিটিভি অনলাইনের খবরে জানানো হয়।
ভারতের ভাষ্য, বিশাল ও অত্যাধুনিক শিবিরে ভারতীয় বিমানের হামলায় তিন শতাধিক জঙ্গি নিহত হয়।
জঙ্গিরা ভাবতে পারেনি, ভারতীয় বিমানসেনারা পাকিস্তানের এতটা ভেতরে ঢুকে হামলা চালাবে। তাই তারা অনেকটা নিশ্চিন্তে ছিল।
ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের ভাষ্য, সম্ভাব্য হামলা থেকে বাঁচা বা প্রতিরক্ষার ব্যাপারে জঙ্গিদের কোনো প্রস্তুতিই ছিল না। শিবিরে তারা সবাই ঘুমে ছিল। ভারতীয় বিমান হামলায় তারা অসহায়ভাবে মারা পড়েছে।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পুলওয়ামায় দেশটির আধা সামরিক বাহিনীর গাড়িবহরে আত্মঘাতী হামলা হয়। এতে অন্তত ৪০ জন জওয়ান নিহত হন। পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদ এই হামলার দায় স্বীকার করে। পুলওয়ামা হামলার জবাব দিতেই গতকাল ভোররাতে পাকিস্তানের ভেতরে অভিযান চালায় ভারত।
ভারতীয় কর্মকর্তাদের ভাষ্য, পুলওয়ামায় হামলার পর জইশ-ই-মুহাম্মদের জঙ্গি ও প্রশিক্ষকেরা পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীর থেকে সরে যায়। তারা খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বালাকোটে একটি পাঁচ তারকা রিসোর্টে ওঠে। এটি জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রশিক্ষণ শিবির। শিবিরটি ঘন জঙ্গলের মধ্যে পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত।
বালাকোটের শিবিরে অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র ও আধুনিক কৌশলের ওপর প্রশিক্ষণ নিতেন জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রধান মাসুদ আজাহারের আত্মীয় ও সহযোগী জঙ্গিরা।
ভারত বলছে, বিমান হামলার সময় বালাকোটের শিবিরে অন্তত ৩২৫ জন জঙ্গি ছিল। আর প্রশিক্ষক ছিল ২৫-২৭ জন।
শিবিরটি একসময় হিজবুল মুজাহিদিনও ব্যবহার করত। জঙ্গিদের উসকানি দিতে এই শিবিরে জইশ-ই-মুহাম্মদের প্রধান মাসুদ আজাহার ও অন্য নেতারা ভাষণ দিত।
ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের ভাষ্য, কুনহার নদীর পাশে শিবিরটি অবস্থিত। এখানে জঙ্গিদের পানিপথেও প্রশিক্ষণের সুবিধা দেওয়া হতো। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাবেক সদস্যরা ছিলেন এখানকার প্রশিক্ষক।
ভারতীয় সূত্রের ভাষ্য, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোররাত সাড়ে ৩টায় ভারতীয় বিমানবাহিনীর মিরেজ-২০০০ যুদ্ধবিমান বালাকোটের শিবিরে হামলা চালায়। এ সময় জঙ্গিরা সবাই ঘুমাচ্ছিল।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীও জানত না, তাদের দেশের এতটা ভেতরে এই শিবিরে ভারতীয় বিমান হামলা চালাতে যাচ্ছে। তারা ভাবছিল, নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারত সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালাতে পারে।

No comments:

Post a Comment